ভুরি কমাতে এক গ্লাস
ঘরোয়া জুসই যথেষ্ট ... দেখুন কি দিয়ে এবং কিভাবে বানাবেন
প্রতিদিন হেঁটে,
খাওয়া কমিয়ে বা, ব্যায়াম করেও ভুঁড়িকে বশে আনা যাচ্ছে না। পেট আর তল পেটে চেপে বসা চর্বির এই পাহাড়-কে বাগে আনতে অনেকেই হিমসিম খাচ্ছেন। সেই সাথে গোপনে খোঁজেন চিকিৎসার পথ। তবে খুব সহজেই ভুঁড়িকে ত্যাগ করতে পারেন। বিশেষ একটি পানীয় প্রতিদিন মাত্র এক গ্লাস পান করলেই দেখবেন ভুঁড়ি ম্যাজিকের মতো বিদায় নিয়েছে। আর তা তৈরি করতে পারবেন খুব সহযেই
Information Source : DR. Farhana |
আমাদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় যে পরিমাণ রাসায়নিক উপাদান থাকে তা যে কারও শরীর খারাপের জন্য যথেষ্ট। এর সাথে থাকে ব্যহিসাবি জীবন যাত্রা। দুইয়ে মিলে শরীরের মেটাবলিজমের হার অনেক পরিমান কমে যায়। ফলে শরীরে দেখা দেয় অনাকাঙ্ক্ষিত ও অবাঞ্ছিত মেদ। আর এই মেদ থেকে মুক্তি পেতে দরকার শুধু এক গ্লাস বিশেষ পানীয়।
নিয়মিত ভাবে প্রতি রাতে শোয়ার আগে এই পানীয় পান করলে মেদ ভুঁড়ি কমবেই। এমনকি নিয়ন্ত্রণে থাকবে হাইপারটেনশন,
ডায়াবেটিস। আপনার হৃদযন্ত্রও সুস্থ রাখতে এর ভুমিকা সীমাহীন । তবে জেনে নেয়া যাক কী সেই পানীয়!!!
এই পানীয় বা জুস বানাতে যা লাগবে
✔
বাতাবি লেবু অর্ধেক
✔
শশা একটি
✔
আদাবাটা এক চা চামচ
✔পার্সলে পাতা এক গোছা
✔ ২ গ্লাস পানি।
এবার দেখে নিচ্ছি কিভাবে বানাবেন এই ভুরি কমানোর জুস। উপরে বর্ণিত সব উপকরণ একসাথে ব্লেন্ডারে দিন। ব্লেন্ড হয়ে গেলে রসটুকু গ্লাসে ঢালুন। প্রতিরাতে ঘুমানোর আগে এই রস একগ্লাস পান করুন। আর কদিনের মধ্যেই ফল পান হাতেনাতে। প্রমাণিত-
হয়তো অনেকেই জানেন না পার্সলে পাতা আসলে কি?
পার্সলে হলো ‘মৌরি’ বা মিষ্টি সজ বা গোয়ামুরি। আমাদের দেশে শীতকাল ছাড়া দুটোর (ধনেপাতা আর পার্সলে পাতা দেখতে একই রকম) কোনোটাই চাষ করা হয় না বলে, বছরের অন্যান্য সময় এগুলো পাওয়া যায় না। তবে, শীতকালীন দেশ গুলোতে এগুলো মোটা-মুটি সারা বছরই সহজলভ্য। সেইসব দেশে পার্সলে পাতা শুকনো (ড্রায়েড) অবস্থায়ও পাওয়া যায়। ধনেপাতার চেয়ে পার্সলে পাতার ফ্লেভার অনেক বেশি স্ট্রং। তাই,
অনেকে পার্সলে পাতা বেশি ব্যবহার করে।
Information Source : DR. Farhana
0 comments:
Post a Comment